Sonali bank Ltd Bogra all branch name address and phone Number



Sonali Bank Ltd has 32 branches in Bogra. We collect here Sonali Bank Ltd Bogra all branch name address and phone No. collect your information from here.


Sonali bank Ltd Bogra all branch name address and phone Number
Branch Name
Address
Phone No.
Mobile No.
Email
Con. Office
Adamdighi
Adamdighi, Bogra
88-0741-69205



Azizul haque College br.
Bogra, Bogra
88-051-63613



Baluahat
Sonatola, Bogra
M-01713-082817



Bogra Cantt. br.
Bogra, Bogra
88-051-66510



Bogra bazar br.
Bogra, Bogra
88-051-66176



Bogra Corp. br.
Bogra, Bogra
88-051-66070,63569



College Road br.
Th:Begumgonj, Bogra
88-051-63612



Dhunat
Dhunat, Bogra
88-051-56105



Dupchachia
Dupchachia, Bogra
88-051-88054



Durgapur
Durgapur, Bogra
M-01713-082810



Gabtoli
Gabtoli, Bogra
88-051-75006



Mokamtola
, Bogra




Jamadar Pukur Hat br.
Shahjahanpur, Bogra, Bogra
01713-082809



Gohailhat
Bogra, Bogra
M-01713-082809



Guzia br.
Shibgonj, Bogra
M-01713-082812



Syed Ahmed College Station
Bogra, Bogra




Jampurhat
Burigonj, Bogra
M-01713-082813



Kahalu
Kahalu, Bogra
88-051-71130, 71131Ext-40



Namuzahat
Burigonj, Bogra
M-01713-082811



Nandigram
Nandigram, Bogra
88-051-76016



Nasratpur
Aditmari, Bogra
88-0741-98063



Pally Unnanyan Acedemy
, Bogra
88-051-75006 Ext-02



Ranbagha bazar
Nandigram, Bogra
88-05027-76143



Santaher br.
Shantaher, Bogra
88-051-55304



Sariakandi
Sariakandi, Bogra
88-051-56212



Shaharpukur
Bogra, Bogra
M-01713-082815



Sherpur br.
sherpur, Bogra
88-051-77005



Sherpur Road br.
Bogra, Bogra
88-051-63639



Shibgonj
Shibgonj, Bogra
88-051-71122, 71123



Sonatola
Sonatola, Bogra
88-051-71124, 71125Ext-14



Talora
Talora, Bogra
88-051-71126,71127Ext-18



Shahid Ziaur Rahman Medical College br.
, Bogra
88-051-63559



39 comments:

  1. জমিদার নান্নুমতি রাজাকার 1971 সালের সে ইসলামাবাদ পাকিস্থানী বতমানে বগুড়ার জমিদার/ স্থানীয় সরকার হয়ে আছে পাকিস্থানী কখনও বাংলাদেশের জমিদার হতে পারবেনা । বগুড়ার নবাব পরিবার বাংলাদেশের জমিদার বা স্থানীয় সরকার যা কখনও পরিবতন হয় না । সে মুক্তিযোদ্দের রাজাকারদের কমান্ডার। হত্যা করেছে নিরহ ৩০ লক্ষ বাঙালী।
    লাদেন বাহিনীর প্রধান নান্নুমতির রাজাকার 1971 বাংলা ভাষী পাকিস্থানীর হাত থেকে বাঁচাতে চায় জমিদার পরিবার বগুড়ার নবাব পরিবার তারা এখনও লাদেন বাহিনীর জিম্মায় আছে ।

    ReplyDelete
  2. আমার বাবার তৈরী বিল্ডিঙ আমি ভাড়া দিয়ে থাকি । নবাব মিছির জমিদার উনার চেলে ফকিরা জমিদার বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ ফিকির জমিদার , কলম জমিদার , মিরবক্স জমিদার , জসতম রাজা, কিঙস আব্দুল আজিজ সেৌদি বাদশা পন্ডিত জহর লাল নিহারু জসমত রাজার ভাই স্যার সলিমুল্লাহ উনার চেলে মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ সাবেক প্রধান মন্ত্রী বাঙলাদেশ তমির জমিদার নবাব মিছির জমিদারের ভাই । ১. ফিলিপস ২. পন্ডিত জহর লাল নিহারু ৩. কিঙস আব্দুল আজিজ সেৌদি কিঙস আপন তিন ভাই পুরা পৃথিবীর জমিদার । উনাদের পিতার নাম : কিঙস সুদ । এই কিঙস সুদ একজন মারা গেলে পরে যে আসে উনার নাম কিঙস সুদ এভাবে কিঙস আব্দুল আজিজের পিতার কিঙস কিঙস সুদ । কিঙস সুদের পিতার নাম আবু হামজা নবীর চাচা।

    ReplyDelete
  3. মাননীয়,
    প্রধান মন্ত্রী
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
    তেজগাও অফিস, ঢাকা-1215।

    বিষয় ঃ বাংলাদেশের সব চাইতে বড় মামলা জমিদারী মামলা আপনার সচিবালয়
    কোর্টে মুভ করতে চাই।

    মহোদয়,

    বিনীত নিবেদন এই যে, আমি হাজী মোঃ লুৎফর রহমান (জমিদার) পিতা মোঃ আফছার আলী নবাব দাদা নবাব মিছির জমিদার। বগুড়ার নবাব পরিবার বাংলাদেশের জমিদার এবং পুরা পৃথিবীর জমিদার ।দাদারা দুই ভাই (১) তমির জমিদার (২) মিছির জমিদার উনাদের পিতার নাম ঃ রাজা জসমত । আমরা সবাই জমিদার কিংস লেখা হয় সেজন্য।জসমত রাজারা দুই ভাই (১) জসমত রাজা (২) স্যার সলিমুল্লাহ । স্যার সলিমুল্লাহ ছেলে মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ বগুড়া সাবেক সভাপতি আওয়ামীলীগ -1971 মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার। জসমত রাজার মেয়ের নামঃ রানী এলিজাবেদ উনার স্বামী ফিলিপস উনার ছেলে বুশ উনার ছেলে ক্লিনটন। নবাব মিছির জমিদার এর দাদারা তিন ভাই (১) পন্ডিত জহর লাল নিহারু (২) ফিলিপস (৩) কিংস আব্দুল আজিজ পুরা পৃথিবীর জমিদার বিমাণ, ট্রেন ও পৃথিবী সকল দেশের লিমিটেড ও প্রাইভেট লিমিটেড ব্যাংকের মালিক।পন্ডিত জহর লাল নিহারুর ছেলে (১) উমর কামার জমিদার (২) কলম জমিদার (৩) রাজিব গান্ধি। উমর কামার জমিদারের এক মেয়ে আমেনা খাতুন বিয়ে করে ফিকির জমিদার আমার নানী মোছাঃ ফিরোজা খাতুন মা । কলম জমিদারের মেয়ে জোবেদা বিয়ে করে নবাব মিছির জমিদার উনার ছেলে আফছার, ফকিরা জমিদার। উমর কামার জমিদারের ছেলে শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক ।নায়ক মিঠুন । কলম জমিদারের চার ছেলে (১) মিরবক্স জমিদার বিয়ে শেখ রেহানাকে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ছোট বোন। (২) ফিকির জমিদার (৩) কাজেম (৪) কাবেজ । মেয়ে ৩টি (১) জোবেদা বিয়ে নবাব মিছির জমিদার (২) গেন্দি বিয়ে তমির জমিদার (৩) মেন্দি স্বামীর নাম অজানা । জমিদারদের বগুড়া নবাব বাড়ি হইতে হাইজাক করে মহিষাবান গ্রামে রাখা হয় । জমিদার পরিবারের অনেক লোককে হত্যা করা হয় । আমরা যারা জীবন আছি অনেক কষ্টে দিন যাপন করতে হয়। আমাদের কোন সম্পদ হতে টাকা আসে না । আমাদেরকে সহায়তা করবে এবং জমিদারী হতে টাকা আসার ব্যবস্থা করিয়া দিবেন।

    নিবেদক,

    হাজী মোঃ লুৎফর রহমান (জমিদার)
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    তাতীলীগ ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ)
    23 বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা-1000।

    ReplyDelete
  4. মাননীয়,
    আইন মন্ত্রী
    আ্ইন বিষয়ক মন্ত্রণালয়
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
    বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা-1000।
    বিষয় ঃ বগুড়ার নবাবদের জমিদারী ফেরত প্রসঙ্গে ।
    মহোদয়,
    সবিনয় নিবেদন এই যে, বগুড়ার লালু এম.পি রাজাকারদের প্রধান হত্যা করল ৩০ ত্রিশ লক্ষ বাঙালী সব চাকুরীজীবি হত্যা করে যখন তাহারা মিটিং করল অার কউ তাদের কাছে ভাড়া নিতে সবে না । তারপর কিছু পার না হতেই অারমির লেোকেরা তার রাজাকার বাহিনীর কাছে ভাড়ার জন্য চাপ দিলে লালু এম. পি তখন বলল কি সর্নবাস করলাম সবাইকে হত্যা করার পরও ভাড়া দিতে হবে কেন নিরঅপরাধ মানুষকে মারলাম। তখন সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল লালু বাহিনী যে ভেোট করলে ক্ষমতায় গেলে তাহলে ঘর ভাড়া লাগবে না। তার পর তাদের পিতা এরশাদ কে জিয়া বানিয়ে হাঁ না ভোট করল পাশ করল তারপরও ভাড়া লাগে তারপর এই বাড়িগুলোর/ দোকান অফিসের মালিক কে তারপর জেনে গেল জমিদার তখন থেকে শুরু করল জমিদার হত্যা তারপর থেকে তাহারা জমিদার হয়ে বাংলাদেশে বসবাস করে আর কোন ভাড়া লাগে না । এই ভাবে বগুড়ার সব নবাবদের বা বাংলাদেশের সব জমিদারদের হত্যা করলো কালিতলা জমিদার বাড়িতে এখনও মানুষ হত্যা চলে বাংলাদেশের সব বেোমা সেখানে তৈরী হয় । 1978 সালে ঘটনা জমিদার বাড়িতে পরিচালনা পর্ষদের ৫ হাজার সব লোকদের হত্যা করে । উপজাতিরা সবাই ইসলামাবাদ পাকিস্থান ও বার্মা থেকে আগত। গারোরা সবাই ইসলামাবাদ থেকে এসে নোয়াখালীতে বসবাস শুরু করে আর বার্মা এসে চাদপুরে বাসবা শুরু করে। উপ-জাতিরা এরা বাংলাদেশের শিয়া মুসলমান নামে পরিচিত। গারো সম্প্রাদায়ের লোকেরা বাংলাদেশের মুচু বা চামারী পেশায় নিয়োজিত তাহারা জুতা তৈরী ও সেলাই করে চলে চামার পেশার লোক নান্নুমতি গারো সে বতমানের জমিদার বা স্থানীয় সরকার। সবগুলি নিয়ে চলে যায় ইসলামাবাদ বগুড়া ইয়ারপোটে সব সময় পাকিস্থানীরা আসে এবং নান্নুমতি জমিদার এর কাছে ইসলামাবাদের লোকেরা কাজ করে এবং বার্মা নান্নুমতির কাজ করে কোন সুন্নী বাঙালী বগুড়ার জমিওয়ালা নয় সব 1971 সালের রাজাকার বগুড়ার জমিওয়ালা গৃহস্থ নান্নুমতির ওয়ার্ডার রাজাকার ছাড়া কোন জমি কাহকেউ দেওয়া হবে না। সুন্নীরা মামলা করলে খারিজ হয়ে যায়। আমার মামলা নং-48/2004 বন্টন খারিজ হয়েছে 17/02/2011 সালে বাদী আফছার নবাব পিতা নবাব মিছির জমিদার ও স্ত্রী ফিরোজা খাতুন পিতা ফিকির জমিদার ঢাকার জমিদার আর বিবাদী মোহাম্মাদ আলী মৌলভী রাজাকার ইসলামাবাদের লোক নান্নুমতির ভাই । এই মোহাম্মাদ আলী ও নান্নুমতি ও তারা মাস্টার গং সবাই মিলে বগুড়ার নবাবদের হত্যা ও হাইজাক করেছে। হাইজাক করে রাখে গ্রাম ও পোঃ মহিষাবান থানাঃ গাবতলী, জেলা ঃ বগুড়া আজও সেখানে আছে ।
    জমিদার নান্নুমতি তার যোগী জমিদার আরো ৩ জন কয়েক হাজার পরিচালনা পর্ষদের লোক নিয়ে স্থানীয় সরকার বা জমিদার সরকার । সচিবদের প্রধান পরিচালনা পর্ষদের লোক সচিবালয় থাকা দখলে থাকে সরকার যে হোক। বি এন পি রা এই জমিদার বাংলাদেশে বি এন পি ইসলামাবাদ পাকিস্থানে এরা লাদেন বাহিনী নামে পরিচিত । পরিচালনা পর্ ষদের লোক সব বি এন পি পাকিস্থানের লাদেন বাহিনী পরিচালনা পর্দেষর তাদের বাড়ি ফি তে করে দেয় জমিদার কিন্তু সব পরিচালনা পর্দষের বাড়ি ইসলামাবাদ / বিহার পাকিস্থান হওয়ায় পরিচালনা পর্দেষর সরকারী বাড়ি হয়েছে ইসলামাবাদে / বিহার পাকিস্থানে বিরাট একটা ক্ষতি হয়েছে বাংলাদেশের । এই ইসলামাবাদের শিয়া লোদের পরিচালনা পর্দষ থেকে বাদ দিতে হইবে। দেশ গরীর হওয়ার কারণ একটা পরিচালনা পর্দষের দেশের বাড়ি ইলামাবাদ শিয়া বাংলাভাষী পাকিস্থানী 1971 সালের রাজাকার। 1971 সালের রাজাকারা ইসলামাবাদ/বিচার পাকিস্থানীরা শিয়া মুসলমান বাংলাদেশের যে সকল জেলায় উপজেলা /থানা গ্রামে রহিয়াছে সেখানকার স্কুল কলেজ হাট-বাজার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। আইন টা বলবৎ আছে কি ?

    নিবেদক,


    হাজী মোঃ লুৎফর রহমান
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    তাতীলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ
    ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা-1000

    ReplyDelete
  5. নোটারী পাবলিক, ঢাকা বাংলাদেশ

    আমি হাজী মো: লুত্ফর রহমান জমিদার, পিতা : মো: আফছার আলী নবাব, দাদা : নবাব মিছির জমিদার, রঙপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি, বাঙলাদেশ। উনার তিন ছেলে : ১। নবাব বাণূ জমিদার, ২। ফকিরা জমিদার বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ থাকতেন, ৩। মো: আফছার আলী নবাব থাকেন বগুড়ায়। জমিদার পরিবারকে তাজহাট জমিদার রংপুর বাড়ি হইতে হাইজ্যাক করে বগুড়ার গাবতলী থানার মহিষাবান গ্রামের রাখা হয়েছে। মহিষাবান হাইস্কুলের পূর্ব পাড়া বালুআটা পাড়া গ্রামে। আজও সেখানে রহিয়াছে জমিদার পরিবারের লোকজন অতি কষ্টে দিনাপাত করিতেছি। 1978 সালে বি এন পি ক্ষমতায় আসিয়া যাদের নামে জমিদারী ছিল তাহাদের হত্যা করে আর ছোট বাচ্চাদের ও মহিলাদের জীবিত রাখা হয়েছে। রংপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের জমিদার বাড়ি আমরা সেখানে থাকতাম উমর কামার জমিদার ৬টি স্ত্রী ১৮টি ছেলে ও একটি মেয়ে আমেনা খাতুন এর স্বামী নবাব ফিকির জমিদার।এই আমেনা খাতুনের মেয়ের নাম ঃ ফিরোজা খাতুন উনার ৪টি ছেলে ও ৪টি মেয়ে জীবিত আছে ও ফিরোজার স্বামী মোঃ আফছার আলী নবাব এখনও জীবিত আছেন। মোছাঃ ফিরোজা খাতুন মারা গেছেন উমর কামারের এক ছেলে নায়ক মিঠুন চক্রবতী ইন্ডিয়ান ফিল্মের নায়ক উমর কামারেন ছেলেরা ও ছেলের স্ত্রী ও তাদের সন্তানদের লালবাগের কেল্লায় এখনও রহিয়াছেন। কলম জমিদার উনার চার ছেলে ও তিন মেয়ে ঃ ১। ফিকির জমিদার ২। মিরবক্স জমিদার ৩। কাজেম জমিদার ৪। কাবেজ জমিদার মেয়ে ঃ জোবেদা স্বামী নবাব মিছির জমিদার, গেন্দীর স্বামী ঃ নবাব তমির জমিদার, মেন্দীর স্বামী নাম অজানা। মিরবক্স জমিদার উনার স্ত্রীর নামঃ শেখ রেহেনা খাতুন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর আপন ছোট বোন। কিংস আব্দুল আজিজ সৌদি বাদশা, পন্ডিত জহর লাল নিহারু ও ফিলিপস উনারা আপন তিন ভাই পুরা পৃথিবীর সব দেশের জমিদার। বিমাণ, ট্রেন ও ব্যাংকের মালিক লিঃ কোম্পানীর।
    চলমান পাতা # ০২

    ReplyDelete
  6. পাতা # ০২
    জমিদার সেৌদি থেকে তেল এবঙ সোনা ফ্রি আনতে পারবে। কিঙস আব্দুল আজিজের বঙশের জমিদার হতে হবে। তাহলে ফ্রি পাবে তেল, সোনা।

    উনাদের পিতার নাম ঃ কিংস সুদ উনার পিতার নামঃ আবু হামজা। কিংস সুদ একজন মারা গেলে পরে যে কিংস হয় তাহার নামও কিংস সুদ এই ভাবে কিংস সুদ পিতার নাম ঃ আবু হামজা। নবাব মিছির জমিদার ও উনার ভাই তমির জমিদার উনাদের পিতার নাম ঃ জসমত রাজা উনার মেয়ের নাম রানী এলিজাবেদ বৃটেন উনার ছেলে প্রেসিডেন্ট বুশ উনার ছেলে ক্লিনটন। জসমত রাজার পিতার নাম ঃ কিংস আব্দুল আজিজ সৌদি বাদশা উনার ছেলে কিংস সালমান উনি বতমানে বাংলাদেশের সরকার স্থানীয় বা জমিদার মাননীয় শেখ হাসিনা সরকার প্রশাসন থানা নিয়ে। বাংলাদেশের চাকুরী করতে হলে জমিদারের হয়ে করতে হয়। জসমত রাজা এবঙ নবাব স্যার সলিমুল্লাহ আপন ভাই স্যার সলিমুল্লাহ ছেলে মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ প্রধান মন্ত্রী বাঙলাদেশের ১৯৭১ সালে। আরেক ভাই সিরাজুল হক তালুকদার, জমিদার বতমান সরকার প্রশাসন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সহ সব এম.পি মন্ত্রী ও সাধারণ সরকারী চাকুরীজীবিদের বেতন ও সম্মানী ভাতা দিয়ে থাকেন। আর্মি বিডিআর , নৌবাহিনী, ও জেল খানার খাবার বতমান সরকার সৌদি কিংস সালমান বিন আব্দুল আজিজ দিয়ে থাকেন এবং প্রতি মাসেই সরকারী চাকুরীজীবিদের বেতন দেন। কিন্তু আমাদের তাজহাট বাড়ি হইতে সরিয়া রাখা হয়। নবাব মিছির জমিদারের তিন ছেলে ঃ ১। বাণু জমিদার, জহিরুল ইসলাম ফকিরা জমিদার বাতিজপুর কিশোরগঞ্জ থাকতেন মোঃ আফছার জমিদার। বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার 26তম প্রদেশ এখন রহিয়াছেন। ত্রিপুরা রাজ্য, আসাম, গ্রেটার নোয়াখালী, গ্রেটার খুলনা, গ্রেটার বরিশাল, গ্রেটার ফরিদপুর, গ্রেটার যশোর , চাদপুর- বি-বাড়িয়া বিহার রাজ্য 25তম প্রদেশ ইন্ডিয়ার। এটা বাংলাদেশ নয়।
    চলমান পাতা # ০৩

    ReplyDelete
  7. পাতা # ০৩

    1971 সালে গ্রেটার নোয়াখালী ও গ্রেটার বরিশালে কোন লোক ছিল না সবাইকে হত্যা করেছে রাখাইন বার্মারা তারপর থেকে সেখানে তারাই থাকে, ইন্ডিয়ার দুটি রাজ্য সুন্নী মুসলমান বিহার ও বাংলাদেশে বার্মা পাকিস্থানীর দখলে।

    1971 বিহার দেশ ধবংস করে বার্মা পাকিস্থানীরা। নবাব মিছির জমিদার বাংলাদেশের জমিদার উনার নামে পৃথিবীর সব দেশেই জমিদারী আছে।উনি ছিল বাংলাদেশের সরকার কলম জমিদারেরা তিন ভাই আলম জমিদার, কামাল পন্ডিত উনার ছেলে মেজর জিয়া 1971 সালে মারা যায় উনি হলো স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া।রানী এলিজাবেদ কয়েকবার রংপুরে মাইকিং করেছে যে জমিদার পরিবারকে তাদের বরাবর ফেরত দেওয়ার জন্য কিন্তু তাহারা আমাদের ফেরত দেয় নাই।

    তাই আমরা কোটের মাধ্যমে কিংস সালমানের সহিত দেখা করতে চাই আমরা আবার জমিদার বাড়িতে ফেরত যাইতে চাই।
    এতদ্বার্থে , স্বেচ্ছায় , স্বজ্ঞানে সুস্থ্য শরীরে আমি অত্র হলফনামা মর্ম অবগত হইয়া স্বাক্ষীগণের সম্মুখে নিজ নিজ নাম স্বাক্ষর করিলাম।

    স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষর :
    ১। এডভোকেট

    ২।

    ৩।


    ReplyDelete
  8. 1971 সালে পর এখনো কোন সুন্নী মুসলমান বাংলাদেশী এম/পি মন্ত্রী হয় নি ২০১৭ পর্যন্ত। ১৯৭১ সালের রাজাকার লাদেন বাহিনীর লোক, চাকমা, রোহিং্গী, আখাইন , বার্মার বেৌদ্ধরা এবঙ ইসলামাদের লাদেন বাহিনীরা বাঙলাদেশের এম/পি মন্ত্রী তারা ১৯৭১ সালে ত্রিশ লক্ষ জনগণ হত্যা করে এখন তাহারাই এম/পি বাঙলাদেশের যখন সঙসদে বিল পাশ হয় তখনই চালের দাম কেজি প্রতি৬-১০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। এবার কেজি প্রতি ৬ টাকা বেড়ে গেছে । মিনিষ্টির জাল টাকা পুলিশ ধরতে পারে না। আসল টাকা যেখানে তৈরী হয় জাল টাকা সেখানেই তৈরী হয়। দেশ ধবঙশ হলে তাদের তো আসে যায় না। তারা তো এদেশ নাগরিক নহে। বাংলাদেশী এম/পি মন্ত্রী চাই । লাদেন বাহিনী ইসলামাবাদের আর্মি ১৯৭১ রাজাকার এরাছাড়া কেহ এম/পি মন্ত্রী হলে ধনে নিয়ে যায় ।

    ReplyDelete
  9. 1971 সালের রাজাকার শিয়া মুসলমান রোহেঙ্গী চাকমা, বামা পাকিস্থানী । এরা কোন সরকার মানে না। বগুড়ার শহর থেকে শুরু সারিয়াকিন্দী ২০ মাইল পযন্ত শিয়া মুসলমানদের বসবাস। নোয়াখালী ভাষা আগে উদু ছিল । গাইবান্ধা, গ্রেটার রংপুরে শিয়া মুসলমানদের বসবাস। গ্রেটার নোয়খালী , গ্রেটার বরিশাল, গ্রেটার খুলনা, গ্রেটার ফরিদপুর, গ্রেটার যশোর অধিকাংশ রোহেঙ্গী চাকমা বামা পাকিস্থানী সুন্নী মুসলমানদের হত্যা করে তাদের ঘর-বাড়িতে বাসবাস করিতে আজও ১৯৭১ সালে হত্যা করে বাঙালী ৩০ লক্ষ । কোটে বাহার এম.পি কুমিল্লার রোহেঙ্গীদের বাংলাদেশের বাহির করিয়া দেওয়ার জন্য ইনপোল মামলা দায়ের করেন । রায় বাহার এম.পির পক্ষে হয়েছে কিন্তু রোহেঙ্গী মুসলমান এখনও বাংলাদেশ থেকে বাহির হয় নাই। কোটকে অমান্য করে রোহেঙ্গী শিয়া মুসলমান অবৈধ ভাবে বসবাস করিতেছে। দেশের ভিতর যত মাডার , চুরি-ডাকাতী নারী দিয়ে দেহ ব্যবসা করে রোহেঙ্গীরা করে থাকে। অপরাধজগৎ শিয়া মুসলমান রোহেঙ্গীদের দখলে জাল তারাই তৈরী করে। তাদের ভিতর নেটওয়াক আছে তাদের তৈরী জাল টাকা দিয়ে বাজার খরচ করে তাদের ভিতরেই।

    ReplyDelete
  10. কলম জমিদার উনার বিচারপতিরা বাঙলাদেশের সব জজ কোর্ট এবঙ হাইকোর্ট সুপ্রীম বিচার পরিচালনা করতেন । ১৯৭১ সালের এরশাদ /জুলফিকার আলী ভট্টো লাদেন বাহিনীরা সব বিচারপতিকে সহ কলম জমিদার সব পরিবারে হত্যা করে তারপর থেকে কোর্ট এ রোহেঙ্গীরা রাজাকার / চাকমা বার্মা পাকিস্থানী কোর্ট দখল করে নেয় তাদের বিচারপতিরা কোর্ট এ বিচার পরিচালনা করে আসিতেছে পাকিস্থানী পারদেশিক আইনে যা হিন্দ ল নামে পরিচিত । বাঙলাদেশে লাগবে জমিদারী সুন্নী আইন । কলম জমিদার আমার মায়ের দাদা আর আমার বাবার নানা।জিয়া হলো এরশাদ ১৯৭৮ সালে বগুড়ার বাড়ি ভোট চাইছে জিয়া নামে। বগুড়ার মন্তেজার নামে সবাই চেনে। জিয়া ক্ষমতায় আসিয়া সব জমিদার হত্যা করে । তারপর মরে যায় । সব সুন্নী আর্মি অফিসারদের হত্যা করে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে । সেৌদিতে এরশাদ জিয়া নামে ৫ বছর জেল খাটে। এরশাদ / জিয়ার আপন ভাই তারা মাষ্টার , সামাদ, নান্নু ছেলে, হেলেন মেয়ে মোতাহার চেয়ারম্যান সাবেক জামাই ঠিকানা : গ্রাম + পো: মহিষাবান, থানা-গাবতলী, জেলা - বগুড়া পূর্ব মহিষাবান মন্ডল পাড়ায় জিয়া বাড়ি এটা হলো এরশাদের সাবেক প্রেসিডেন্ট/ জিয়াউর রহমানের বাড়ি ।

    ReplyDelete
  11. বাঙলাদেশের সব জমিদার পরিবারকে হাইজ্যাক ও হত্যার প্রতিবাদে এক জরুরী মিটিং ও মানব-বন্ধনের
    আয়োজন করা হইবে ঢাকা জজ কোট প্রাঙ্গণে।

    বাঙলাদেশের সব জমিদার পরিবারকে হাইজ্যাক করার প্রতিবাদে এক জরুরী মিটিং ও মানব-বন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে। জমিদার পরিবারকে তাজহাট জমিদার রংপুর বাড়ি হইতে হাইজ্যাক করে বগুড়ার গাবতলী থানার মহিষাবান গ্রামের রাখা হয়েছে। মহিষাবান হাইস্কুলের পূর্ব পাড়া বালুআটা পাড়া গ্রামে।আজও সেখানে রহিয়াছে। জমিদার পরিবারের লোকজন অতি কষ্টে দিনাপাত করিতেছি। 1978 সালে বি এন পি ক্ষমতায় আসিয়া যাদের নামে জমিদারী ছিল তাহাদের হত্যা করে আর ছোট বাচ্চাদের ও মহিলাদের জীবিত রাখা হয়েছে। রংপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের জমিদার বাড়ি আমরা সেখানে থাকতাম উমর কামার জমিদার ৬টি স্ত্রী ১৮টি ছেলে ও একটি মেয়ে আমেনা খাতুন এর স্বামী নবাব ফিকির জমিদার। এই আমেনা খাতুনের মেয়ের নাম ঃ ফিরোজা খাতুন উনার ৪টি ছেলে ও ৪টি মেয়ে জীবিত আছে ও ফিরোজার স্বামী মোঃ আফছার আলী নবাব এখনও জীবিত আছে। মোছাঃ ফিরোজা খাতুন মারা গেছেন। উমর কামারের এক ছেলে নায়ক মিঠুন চক্রবতী ইন্ডিয়ান ফিল্মের নায়ক। উমর কামারেন ছেলেরা ও ছেলের স্ত্রী ও তাদের সন্তানদের লালবাগের কেল্লায় এখনও রহিয়াছেন। কলম জমিদার উনার চার ছেলে ও তিন মেয়ে ঃ ১। ফিকির জমিদার ২। মিরবক্স জমিদার ৩। কাজেম জমিদার ৪। কাবেজ জমিদার মেয়ে ঃ জোবেদা স্বামী নবাব মিছির জমিদার, গেন্দীর স্বামী ঃ নবাব তমির জমিদার, মেন্দীর স্বামী নাম অজানা।মিরবক্স জমিদার উনার স্ত্রীর নামঃ শেখ রেহেনা খাতুন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর আপন ছোট বোন। কিংস আব্দুল আজিজ সৌদি বাদশা, পন্ডিত জহর লাল নিহারু ও ফিলিপস উনারা আপন তিন ভাই পুরা পৃথিবীর সব দেশের জমিদার। বিমাণ, ট্রেন ও ব্যাংকের মালিক লিঃ কোম্পানীর। উনাদের পিতার নাম ঃ কিংস সুদ উনার পিতার নামঃ আবু হামজা। কিংস সুদ একজন মারা গেলে পরে যে কিংস হয় তাহার নামও কিংস সুদ এই ভাবে কিংস সুদ পিতার নাম ঃ আবু হামজা। নবাব মিছির জমিদার ও উনার ভাই তমির জমিদার উনাদের পিতার নাম ঃ জসমত রাজা উনার মেয়ের নাম রানী এলিজাবেদ বৃটেন উনার ছেলে প্রেসিডেন্ট বুশ উনার ছেলে ক্লিনটন। জসমত রাজার পিতার নাম ঃ কিংস আব্দুল আজিজ সৌদি বাদশা উনার ছেলে কিংস সালমান উনি বতমানে বাংলাদেশের সরকার স্থানীয় বা জমিদার মাননীয় শেখ হাসিনা সরকার প্রশাসন থানা নিয়ে। বাংলাদেশের চাকুরী করতে হলে জমিদারের হয়ে করতে হয়। জমিদার বতমান সরকার প্রশাসন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সহ সব এম.পি মন্ত্রী ও সাধারণ সরকারী চাকুরীজীবিদের বেতন ও সম্মানী ভাতা দিয়ে থাকেন। আর্মি বিডিআর , নৌবাহিনী, ও জেল খানার খাবার বতমান সরকার সৌদি কিংস সালমান বিন আব্দুল আজিজ দিয়ে থাকেন এবং প্রতি

    ReplyDelete
  12. মাসেই সরকারী চাকুরীজীবিদের বেতন দেন। কিন্তু আমাদের তাজহাট বাড়ি হইতে সরিয়া রাখা হয়। নবাব মিছির জমিদারের তিন ছেলে ঃ ১। বাণু জমিদার , জহিরুল ইসলাম ফকিরা জমিদার বাতিজপুর কিশোরগঞ্জ থাকতেন মোঃ আফছার জমিদার। বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার 26তম প্রদেশ এখন রহিয়াছে। ত্রিপুরা রাজ্য, আসাম, গ্রেটার নোয়াখালী, গ্রেটার খুলনা, গ্রেটার বরিশাল, গ্রেটার ফরিদপুর, গ্রেটার যশোর , চাদপুর- বি-বাড়িয়া বিহার রাজ্য 25তম প্রদেশ ইন্ডিয়ার। এটা বাংলাদেশ নয়। 1971 সালে গ্রেটার নোয়াখালী ও গ্রেটার বরিশালে কোন লোক ছিল না সবাইকে হত্যা করেছে রাখাইন বার্মারা তারপর থেকে সেখানে তারাই থাকে, ইন্ডিয়ার দুটি রাজ্য সুন্নী মুসলমান বিহার ও বাংলাদেশে বার্মা পাকিস্থানীর দখলে। 1971 বিহার দেশ ধবংস করে বার্মা পাকিস্থানীরা। নবাব মিছির জমিদার বাংলাদেশের জমিদার উনার নামে পৃথিবীর সব দেশেই জমিদারী আছে। উনি ছিল বাংলাদেশের সরকার। কলম জমিদারেরা তিন ভাই আলম জমিদার, কামাল পন্ডিত উনার ছেলে মেজর জিয়া 1971 সালে মারা যায় উনি হলো স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া। রানী এলিজাবেদ কয়েকবার রংপুরে মাইকিং করেছে যে জমিদার পরিবারকে তাদের বরাবর ফেরত দেওয়ার জন্য কিন্তু তাহারা আমাদের ফেরত দেয় নাই। একটি সিভিল মামলা করা হয়েছে ৪৮/২০০৪ বন্টন।বর্তমান জমিদার নান্নুমতি ভাইয়ের বিরুদ্ধে সে থাকে বগুড়া নামাজগড় জমিদার বাড়িতে।


    তাই আমরা কোটের মাধ্যমে কিংস সালমানের সহিত দেখা করতে চাই আমরা আবার জমিদার বাড়িতে ফেরত পাইতে চাই।
    নিবেদক
    হাজী মোঃ লুত্ফর রহমান জমিদার
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পদক
    তাতীলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিন।
    E-mail: lutforjamidar018@gmail.com
    Facebook: hazimd.lutforr@yahoo.com
    Mobile: 01710573824, 01756514765, ০১৯৬৮-৯৮৬৪১৭




    ReplyDelete
  13. 01713-374058
    Contact Persons Mobile Number
    SP Bogara 01713-374054
    Addl SP East Bogara 01713-374055
    Addl SP West Bogara 01713-374056
    ASP HQ Bogara 01713-374057
    ASP A Circle Bogara 01713-374058
    ASP B Circle Bogara 01713-374059
    DIO-1 Bogara 01713-374060
    OC Bogara 01713-374061
    OC Shibgang Bogara 01713-374062
    OC Shonatola Bogara 01713-374063
    OC Gabtoli Bogara 01713-374064
    OC SHariakandi Bogara 01713-374065
    OC Adamdighi Bogara 01713-374066
    OC DHupchachiya Bogara 01713-374067
    OC Kahalu Bogara 01713-374068
    OC Sherpur Bogara 01713-374069
    OC Dhunot Bogara 01713-374070
    OC Nandigram Bogara 01713-374071
    OC Shahiahanpur Bogara 01713-374072
    OC DB Bogara 01713-374073
    Court Inspector- Bogara 01713-374074
    RI Bogara 01713-374075
    Trafic Inspector-Bogara 01713-374076

    ReplyDelete
  14. যে পুরুষের সুন্নত করায়নি তাদের কোন সিভিল মামলা বাঙলাদেশে চলবে না। যে সমস্ত নারী সুন্নত করছে শিয়া মুসলমান তাদের কোন জমি নিয়ে সিভিল মামলা চলবে না। হিন্দুরা ১৯৭১ সালের রাজাকার শিয়ারা সহ তাহারা সুপ্রীম কোটএ যাইতে হবে না। জর্জ কোটে তাদের সিভিল মামলা চলবে না। এদেশের হিন্দুরা বার্মা হইতে আসা। শিয়া মুসলমান হিন্দু চাকমা ১৯৭১ সিভিল মামলা চলতে দেয়া যাবে না । সুপ্রীম কোর্টে নিষেধাজ্ঞা বাতি জলবে ।
    ** বাঙলাদেশের জমিদার জমসত রাজা সুন্নী মুসলমান সেই হিসাবে সুন্নী মুসলমান বাঙলাদেশের স্থায়ী নাগরিক বাঙলী জন্ম সূত্রে। আমার বাবার দাদা জসমত রাজা।

    ReplyDelete
  15. বগুড়ার নামাজগড় নবাব মিছির জমিদারের জমিদার বাড়ি সিভিল মামলার কোর্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। তাদের জমি সঙক্রান্ত মামলা তাহারা সেখানে যোগাযোগ করিবেন । সেই বগুড়ার সিভিল মামলা বেশি থাকায় নতুন জমিদার বাড়ি সূত্রাপুর এই বাড়ি সিভিল মামলার কোর্ট হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ।

    ReplyDelete
  16. বগুড়া্ ডিসি অফিসের সামনে এড. পার্কে এক জরুরী সভার আয়োজন করা হয়েছে । বগুড়ার নবাব পরিবারেক হাইজাক করে বগুড়ার গাবতলী থানার মহিষাবান গ্রামে রাখা হয়েছে আজ প্রায় ৪০ বছর আটকে রাখা হয়েছে ।

    লাদেন বাহিনী ১৯৭১ সালের রাজাকার নবাব পরিবার বগুড়াকে আটকে রাখছে মহিষাবান গ্রামে বালুআটা পাড়ায় চাকমা বার্মা পাকিস্থানী নবাব পরিবারকে হাইজাক নিয়ে রাখছে নবাব পরিবার বগুড়া বাঙলাদেশের জমিদার এবঙ পৃথিবীর সব দেশের জমিদার নবাব পরিবারকে হাইজ্যাক এবঙ নবাবদের হত্যার প্রতিবাদে এড. পার্কে বগুড়ায় এক জরুরী সভার আয়োজন করা হয়েছে ।

    ReplyDelete
  17. জমিদার হিসাবে একজন শপথ নেয় যে জমিদার সরকার তারপর যে শপথ নিলো সে যাকে ইচ্ছামতো জমিদার পরিবারে ভিতরের হতে হবে। আর পরিচালনা পর্ষদ সব জমিদারই নিতে পারে। বাঙলাদেশের শপথ নেয়া জমিদার নবাব মিছির জমিদার সেৌদি কিঙস বঙশের লোক কিঙস আব্দুল আজিজ উনার আপন দাদা । তাকে হত্যা করে জমিদার হয়েছে ।ভুয়া জমিদার চাকমা বার্মা পাকিস্থানী ১৯৭১ সালের সেকেন্ড কমান্ডার । পরিচালনা পর্ষদ বাকি জমিদারগুলো ভুয়া এই মিলে জমিদার বা স্থানীয় সরকার। কিন্তু বার্মার লোকেরা জমিদার এবঙ পরিচালনা পর্ষদ । জমিদার হতে নবাবদের কোট বা বগুড়ার কোট লাগে । কিন্তু সেখানকার ১৯৭১ রাজাকার কোট দখল করে আছে সেইজন্য জমিদারী ফাইল ঢাকা জজ কোটে জমিদারী নোটারী ফাইল দায়ের করিব ইনশাআল্লাহ ।

    ReplyDelete
  18. ৬ (ছয়) লক্ষ সুন্নী বগুড়া বাসীকে হত্যা নবাব মিছির জমিদারের নবাব বাড়ি নামাজগড় জমিদার বাড়ি দখল করে । এবঙ আজো জমিদার হয়ে আছে । চাকমা নান্নুমতি বার্মা পাকিস্থানী তরমধ্যে মুক্তিযোদ্ধা , বিডিআর আর্মি পুলিশ ঔ জমিদার বাড়িতে নিয়োগ দেয়া নিয়োগ জনগণ সবই হত্যা করা হয়েছে -১৯৭১ সালের হত্যা জমিদার বাড়ি দখল করে

    ReplyDelete
  19. র‌্যাব, দুদক লিগ্যাল এইড অভিযোগের বিচার নিজেরা করে । লিগ্যাল এইড এ অভিযোগ দুদক বিচার করে। র‌্যাব এবঙ দুদক অফিসে কোর্ট আছে উনাদের ভিতর বিচারক এবঙ এডভোকেট উভয়ের আছে বিচার করে । কিন্তু বাঙলাদেশের কোন বিচার বাঙলাদেশ জজ কোর্ট , হাইকোর্ট এবঙ সুপ্রীম কোর্ট আপীল বিভাগ , চেম্বার কোর্ট মোট কথা কোর্টে বিচার হতে হবে । কোটের বাহিরে কোন বিচার চলবে না বাঙলাদেশের জমিদারী সুন্নী আইন চলে বাঙলাদেশে। ইন্ডিয়ার ২৬তম প্রদেশ বাঙলাদেশ । পুরা ইন্ডিয়াতেই জমিদারী আইন চলে সুন্নী আইন । এখানে পারদেশিক বা হিন্দু আইন বা পাকিস্থানী পারদেশিক আইন চলবে হিন্দু ল বাঙলাদেশে চলবে না । আর্মি ক্যাম্পে কোর্ট , বিডিআর ক্যাম্পে কোর্ট চলবে না । বাঙলাদেশের জজ কোর্ট, সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোট, চেম্বার আপিল কোর্ট । বার্মা চাকমা সাউতাল উপজাতিরা সবাই বাঙলা ভাষী পাকিস্থানী ১৯৭১ সালের রাজাকার তাদের কোন আইন বাঙলাদেশের মাটিতে চলবে না।কোর্টে বিচার হলে সহ সেৌদিতে রায়ের কপি যাবে । বাঙলাদেশের সরকার সেৌদি কিঙস উনার কাছে বিচারের নথি যাবে।

    ReplyDelete
  20. কলম জমিদার উনার বিচারপতিরা বাঙলাদেশের সব জজ কোর্ট এবঙ হাইকোর্ট সুপ্রীম বিচার পরিচালনা করতেন । ১৯৭১ সালের এরশাদ /জুলফিকার আলী ভট্টো লাদেন বাহিনীরা সব বিচারপতিকে সহ কলম জমিদার সব পরিবারে হত্যা করে তারপর থেকে কোর্ট এ রোহেঙ্গীরা রাজাকার / চাকমা বার্মা পাকিস্থানী কোর্ট দখল করে নেয় তাদের বিচারপতিরা কোর্ট এ বিচার পরিচালনা করে আসিতেছে পাকিস্থানী পারদেশিক আইনে যা হিন্দ ল নামে পরিচিত । বাঙলাদেশে লাগবে জমিদারী সুন্নী আইন । কলম জমিদার আমার মায়ের দাদা আর আমার বাবার নানা।জিয়া হলো এরশাদ ১৯৭৮ সালে বগুড়ার বাড়ি ভোট চাইছে জিয়া নামে। বগুড়ার মন্তেজার নামে সবাই চেনে। জিয়া ক্ষমতায় আসিয়া সব জমিদার হত্যা করে । তারপর মরে যায় । সব সুন্নী আর্মি অফিসারদের হত্যা করে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে ।

    ReplyDelete
  21. বাঙলাদেশ ইন্ডিয়ার ২৬তম প্রদেশ । ইহা পূর্ব পাকিস্থান ছিল বার্মা হলো পূর্ব পাকিস্থান । বিহার হলো ইন্ডিয়ার ২৫তম প্রদেশ গ্রেটার নোয়াখালী, গ্রেটার বরিশাল, গ্রেটার খুলনা, গ্রেটার ফরিদপুর গ্রেটার যশোর আসাম ত্রিপুরা রাজ্য ১৯৪৭ সালে ইন্ডিয়া পাকিস্থান যুদ্ধ হয়। তখন মানুষ মরছিলনা ১৯৭১ সালে বিহার এলাকা জন্য শুন্য করে চাকমা সব মানুষ বসবাস করতে থাকে চাকমারা ১৯৭১ সালের ঘাতক রাজাকার চাকমারা । পুরা বিহার এলাকার লোক হাডিঞ্জ ব্রিজ দিয়ে বাঙলাদেশে আসতো সেখানে পোর্ট এন্ট্রি ভিসসা লাগালো হতো কোথায় থাকেন কোন জায়গায় যাবেন । বর্ণনা নিতে ছিল পুলিশ যার কারণে সেফটি ছিল বাঙলাদেশের পৃথিবীর মধ্যে আমেরিকা থেকে লোক আসতো বাঙলাদেশে কাজ করার জন্য ।

    ReplyDelete
  22. বিশেষ বিজ্ঞপ্তি
    জমিদার হত্যার প্রতিবাদে ও হাইজ্যাক করে তাজহাট জমিদার বাড়ি
    হইতে এবং বগুড়ার পল্লীতে রাখা হয়েছে। ঠিকানা: গ্রাম+ পোঃ মহিষাবান,
    থানা- গাবতলী, জেলা ‍ঃ বগুড়া ।

    ReplyDelete
  23. বার্মা পাকিস্থানে হারবাল মেডিসিন চলে কিন্তু সঠিক ভাবে রিফান হয় না। সেই কারণে বার্মার লোকেরা ৩০% পাগল হয়ে যায়। সেই হারবাল মেডিসিন বাঙলাদেশে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে । জনসাধারণের ক্ষতি হচ্ছে । আমরা পাগল হউয়ার হাত থেকে রক্ষা পাউয়া জন্য হারবাল পাকিস্থানী মেডিসিন বর্জন করি। পাকিস্থানে এ্যালোপেথিক উষধ চলে না । আমেরিকান মেডিসিন তাহারা পছন্দ করে না । বিধায় ৩০% লোক পাগল । আমরা বাঙলাদেশীরা পাকিস্থানী হারবাল মেডিসিন বর্জন করি । পাগল হউয়ার হাত থেকে বেচে যায়।

    ReplyDelete
  24. ছাত্রলীগ নেতা কর্মী নিয়ে এবঙ আমাদের বড় ভাই নাজমুল সিদ্দিকী প্রেসিডেন্ট ছাত্রলীগ উনাকে সহ নিয়ে কবি জসীম হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি জমিদার হাইজ্যাক সব জমিদার পরিবার মিলে ৫০০০ পাচ হাজার লোক হত্যা করে । জমিদার হাইজ্যাক করে -১। তাজহাট জমিদার বাড়ী ২। কিশোরগঞ্জ বাজিতপুর ৩। আহসান মঞ্জিল ৪। কাকরাইল ইষ্টার্ণ কোম্পানী হেড জমিদার বাড়ি, নারায়ণগঞ্জ মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি অন্য জমিদার বাড়ি রাণায়গঞ্জ ৫। বগুড়ার নবাব বাড়ি হইতে এবঙ বাগবাড়ি জমিদার বাড়ি গাবতলী বগুড়া কোলাকোপা জমিদার বাড়ি বালিয়াদীঘি ইউনিয়ন গাবতলী বগুড়া তাদের হাইজ্যাক করে ১৯৭৮ সালে রাখে মহিষাবান গ্রামে গাবতলী বগুড়া পল্লী এখন সেই জায়গায় আছে । বগুড়ার নবাব পরিবার বাঙলাদেশের জমিদার এবঙ পৃথিবীর সব দেশের জমিদার । জমিদার হলো নবীর বঙশধর। পৃথিবীতে কিঙস আব্দুল আজিজের পরিবারের লোক ছাড়া কোন জমিদার নেই। জমিদার হলো স্থানীয় সরকার যাহা কখনো পরিবর্তন হয় না।১। কিঙস আব্দুল আজিজ (২) ফিলিপস (৩) পন্ডিত জহর লাল নিহারু আপন তিন ভাই পুরা পৃথিবীর জমিদার (১) বিমাণ (২) ট্রেন (৩) পৃথিবীর সব দেশের ব্যাঙকের মালিক। জমিদার হত্যার বিচার চাই থাকার জন্য জমিদার বাড়ি ফেরত চাই ।

    আয়োজনে
    হাজী মো: লুতফর রহমান
    পেশা- জমিদার
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    তাতীলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ
    মোবাইল : ০১৯৬৮৯৮৬৪১৭
    ০১৭১০৫৭৩৮২৪
    ইমেইল : lutforjamidar018@gmail.com

    ReplyDelete
  25. বগুড়ার নামাজগড় নবাব মিছির জমিদারের বাড়ি সেখানে কোর্ট বসে সেই জায়গা থেকে বার্মার পাকিস্থানী ১৯৭১ সালের রাজাকার কমান্ডার নান্নুমতি , সেখানকার বিচারক হয়। আরো বিচারক আছে মোতাহার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মজিদ, তারা মাষ্টার, লালু এম/পি, উনার ছেলে বিএনপি ক্ষমতায় আসিলে ১৯৭৮ সালে হ্যা / না ভোটে সেই সময়ে এরশাদ ছিল জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট। উনার হুকুমে সব নবাবদের হত্যা করে বার্মা পাকিস্থানী বগুড়া খান্দারে থাকা বেধে বস্তির লোকে নামাজগড় নবাব / জমিদার বাড়ি স্থানীয় সরকারের বাড়ি দখল আজো দেশ পরিচালনা করিতেছি। সেখান থেকে ঢাকার শহরের বাড়ি মার্কেট নিজ নিয়ে মানুষ জীবিকা নির্ভর করিতেছে। তাদের হুকুমে ঢাকার বাড়ি গুলোতে দেহ ব্যবসা , জাল টাকার ব্যবসা করিতেছে। তাহারা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করে , জমিদার দের হত্যা করে সুন্নী মুসলমান হত্যা ১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ বাঙালীদের হত্যা তাদের কাউকে নামাজগড় জমিদার বাড়ি হইতে বাহির হইতে দেয়া হবে সবাইকে ধরে ফাস দেয়ার ব্যবস্থা করা হইবে ।

    ReplyDelete
  26. বাঙলাদেশের সব জমিদার পরিবারকে হাইজ্যাক ও হত্যার প্রতিবাদে এক জরুরী মিটিং ও মানব-বন্ধনের
    আয়োজন করা হইবে ঢাকা জজ কোট প্রাঙ্গণে।
    বাঙলাদেশের সব জমিদার পরিবারকে হাইজ্যাক করার প্রতিবাদে এক জরুরী মিটিং ও মানব-বন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে। জমিদার পরিবারকে তাজহাট জমিদার রংপুর বাড়ি হইতে হাইজ্যাক করে বগুড়ার গাবতলী থানার মহিষাবান গ্রামের রাখা হয়েছে। মহিষাবান হাইস্কুলের পূর্ব পাড়া বালুআটা পাড়া গ্রামে।আজও সেখানে রহিয়াছে। জমিদার পরিবারের লোকজন অতি কষ্টে দিনাপাত করিতেছি। 1978 সালে বি এন পি ক্ষ...

    ReplyDelete
  27. বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় রোহিঙ্গা মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন রাজ্যেরে কয়েকটি শহরে নতুন করে সেনা মোতায়েন ও কারফিউ জারি করা হয়েছে। রাখাইনে নতুন করে সেনা মোতায়েনের খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।দুর্গম সীমান্তে সহজ যাতায়াতের জন্য একটি সড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে যা বাস্তবায়িত হলে বিজিবি টহল ও নজরদারি নিশ্ছিদ্র করতে পারবে জানিয়ে কক্সবাজার বিজিবি ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মনজুরুল হাসান খান জানান, ‘রাখাইন রাজ্যে সেনা মোতায়েন করার খবর আমরা পেয়েছি। বিজিবি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে সতর্ক রয়েছে। কোনোভাবে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।’ গত বছরের অক্টোবরে রাখাইনে সেনা অভিযানের পর নতুন করে সেনা মোতায়েন ও অভিযানের খবরে বাংলাদেশেও উদ্বেগ তৈরী হয়েছে যে, সেনা অভিযানে বাধ্য হয়ে রোহিঙ্গা মুসলিমরা শরণার্থী হিসেবে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। তবে এরই মধ্যে দুইশতাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশের খবর পাওয়া গেছে। এদিকে শরণার্থীর ভারে ন্যূজ দেশটিতে আবার নতুন করে আবার শরণার্থীর ঢল নামার আশঙ্কা করছে বিশ্লেষকেরা।
    ঐতিহাসিক ও ভূগোলবিদদের মতে, খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দের কাছাকাছি সময়ে রাখাইন প্রদেশে পূর্ব ভারত হতে অষ্ট্রিক জাতির ‘কুরুখ’ নামের একটি নৃগোষ্ঠী প্রথম বসতি স্থাপন করেছিল। পরবর্তীতে বাঙালি হিন্দু (পরবর্তী সময়ে ধর্মান্তির মুসলিম), পার্সিয়ান, তুর্কি, মোগল, আরব ও পাঠানরা রাখাইন রাজ্য সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর উপকূল বরাবর বসতি স্থাপন করে। ওই অঞ্চলে বসবাসরত সকল নৃগোষ্ঠীর সংমিশ্রণে এয়োদশ-চর্তুদশ শতাব্দীতে পূর্ণাঙ্গ জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে শংকরজাত জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গা। অর্থাৎ প্রকৃতপক্ষে রোহিঙ্গা জাতিই রাখাইনের (মধ্যযুগীয় নাম আরাকান) একমাত্র ভূমিপুত্র।
    নিজস্ব ভাষা সংস্কৃতি ও রাজ্য নিয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর চূড়ান্ত সমৃদ্ধি অর্জন করেছিল মধ্যযুগে। ১৪৩০-১৭৮৪ সাল পর্যন্ত ২২ হাজার বর্গমাইল আয়তনের স্বাধীন রোহাঙ্গা (মধ্যযুগে এর নাম ছিল আরাকান) রাজ্যও ছিল। কিন্তু ১৭৮৪ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের রাজা বোদাওফায়া

    ReplyDelete
  28. রাজ্যটি দখল করে দিলে চরম বৌদ্ধ আধিপত্যবাদের সূচনাই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির জীবনে নির্মমতা ডেকে আনে, হত্যা করা হয় হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে। জীবন বাঁচাতে হাজারো রোহিঙ্গা পালিয়ে চট্রগ্রামে চলে আসে। প্রথমবারের মতো শরণার্থী হয় স্বাধীন রোহিঙ্গা জাতি।
    ১৮২৬ এবং ১৮৮৬ সালে দুটি যুদ্ধের মাধ্যমে সম্পূর্ণ মিয়ানমার দখল করে নেয় ইংরেজরা। ওই সময়ে তারা মিয়ানমারে ১৩৯টি জাতিগোষ্ঠীর তালিকা তৈরী করে যার মধ্যে রোহিঙ্গা জাতির নাম ছিল না। এটি ব্রিটিশদের ইচ্ছাকৃত নাকি ‍ভুল এ এক বড় প্রশ্ন। নির্যাতিত রোহিঙ্গারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশদের সহায়তা করে। এক পর্যায়ে জাপান কর্তৃক মিয়ানমার দখল করলে জাপানি বাহিনী ও বার্মিজরা পরাজিত রোহিঙ্গাদের ওপর নির্বিচার গণহত্যায় ২০,০০০ রোহিঙ্গা নিহত হয়। ওই সময়ে অন্তত ৪০,০০০ রোহিঙ্গা স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে চলে আসে।
    ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি মিয়ানমার স্বাধীনতা অর্জন করলে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অবস্থার সাময়িক পরিবর্তন হয়। এ সময়ে তারা পার্লামেন্টে প্রতিনিধিত্ব সহ সরকারের উচ্চপদেও কয়েকজন দায়িত্ব পালন করে। কিন্তু ১৯৬২ সালে জেনারেল নে উইন সামরিক অভ্যুত্থান করে ক্ষমতা দখল করলে রোহিঙ্গাদের ভাগ্যধারা আবার বদলে যায়। ১৯৮২ সালে সামরিক জান্তা রোহিঙ্গাদের বিদেশি জনগোষ্ঠী বলে চিহ্নিত করে সমস্ত নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে। ‘রোহিঙ্গারা হলো বাংলাদেশি, যারা বর্তমানে অবৈধভাবে মায়ানমারে বসবাস করছে’ মিয়ানমার সরকারের এমন ঘোষণার মাধ্যমে ওই ভূমিতে হাজার বছর ধরে বাস করা জাতিগোষ্ঠিকে অস্বীকার করা হয়। মহা দুর্যোগ নেমে আসে রোহিঙ্গাদের জীবনে।
    পরবর্তীতে, ১৯৭৮ সালে মায়ানমার সেনাবাহিনীর ‘নাগামান’ (ড্রাগন রাজা) অভিযানে অসংখ্য রোহিঙ্গা নিহত এবং প্রায় ২০০০০০ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে। ১৯৯১-৯২ সালে একটি নতুন এক সেনা অভিযানে প্রায় আড়াই লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে চলে আসে। এমনই ভিন্ন অভিযানে ২০১৫ সালে অন্তত ২৫ হাজার এবং ২০১৬ সালে প্রায় ৮০

    ReplyDelete
  29. হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এছাড়া ১৯৯৭ সালে দেশটির মান্ডালে, ২০০১ টাউনগোতে, ২০১২ সালে রাখাইনে, ২০১৩ সালে মধ্য ও পূর্ব মায়ানমারের বিভিন্ন শহরে, ২০১৪ মান্ডালে, ২০১৬ সালে বাগো অঞ্চলের রোহিঙ্গা বিরোধী অভিযান ও দাঙ্গায় আরও অন্তত ৫ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। যদিও বাংলাদেশ সরকারের হিসেবে এ সংখ্যা (নিবন্ধিত) ৫ লাখের কিছু বেশি। প্রসঙ্গত, প্রতিটি সেনা অভিযান ও দাঙ্গায়ই দেশটির সেনাবাহিনী ও বার্মিজদের বিরুদ্ধে অসংখ্য হত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদির মাধ্যমে জাতিগত নিধন ও মানবাধিকার লংঘনের মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠে।
    আবার সেনা মোতায়েনে নির্যাতনের আশঙ্কায় জাতিসংঘ
    ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট ২০১৬ দেশটির নোবেলজয়ী ও গণতন্ত্রী আন্দোলনের নেত্রী অং সান সুচি জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানকে প্রধান করে ‘রাখাইন উপদেষ্টা কমিশন’ নামে ৯ সদস্য বিশিষ্টি কমিশন গঠন করার পর বিশ্লেষকেরা এটা ভেবেছিলেন যে, আপাতত রোহিঙ্গা ইস্যুতে শান্তি বিরাজ করবে। কিন্তু অক্টোবর মাসেই হঠাৎ অজ্ঞাতদের আক্রমণে দেশটির ৯ পুলিশ সদস্য নিহত অভিযোগ করে রাখাইনে সেনা অভিযান শুরু করে দেশটির সেনাবাহিনী। ওই অভিযানে সহস্রাধিক রোহিঙ্গাকে হত্যা, অজ্ঞাত সংখ্যক নিখোঁজ, নির্বিচারে নারী-শিশু ধর্ষণ এবং অগ্নি সংযোগের অভিযোগ ওঠে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। জাতিসংঘও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, ও অগ্নিসংযোগের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আনলেও তা বানোয়াট ও গালগল্প বলে বর্ণনা করে অভিযোগ প্রত্যাখান করে দেশটির কতৃপক্ষ। পরবর্তী আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রাখাইন থেকে সেনা প্রত্যাহার করে মিয়ানমার।
    কিন্তু বছর না যেতেই বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে অবস্থিত রাখাইন রাজ্যের বুথিডং এবং মংডুসহ কয়েকটি শহরে সেনা মোতায়েন ও কারফিউ জারির খবর পাওয়া গেছে। দেশটির কর্তৃপক্ষের এ উদ্যোগে গত বছরের মতো দমনপীড়নের পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছে স্থানীয় রোহিঙ্গা মুসলিমরা। এবার নতুন করে সেনা মোতায়েনর খবরে জাতিসংঘের মানবাধিকার দফতর থেকে

    ReplyDelete
  30. এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সামরিক সমাবেশের পর এখন এটা বলা মুশকিল যে নতুন করে কোনো সংঘাতের ঘটনা ঘটবে না। এজন্য অবশ্য জাতিসংঘ ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে।
    শনিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের উদ্বৃতি দিয়ে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স ও আল জাজিরা বলেছে, রাখাইন রাজ্যে নতুন করে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ চালাবে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। গত বছর অক্টোবরে চালানো সেনা অভিযানের সময় ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শব্দটি ব্যবহার করেছিল মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।
    খবরে আরও বলা হয়, রাখাইন প্রদেশে ভারি অস্ত্রশস্ত্রসহ ব্যাপক সেনা মোতায়েন করার পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের ঘরে ঘরে অভিযান শুরু হয়েছে। এ অভিযানে ইতোমধ্যেই শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোহিঙ্গারা বলছে, দেশ থেকে তাদেরকে বিতাড়িত করার জন্য পরিকল্পিত অভিযান চালাচ্ছে সরকার।
    এদিকে নিরাপত্তার অজুহাতে রাজ্যের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে কারফিউ জারি করা হয়েছে। কারফিউ জারি করা রাথিদাউং এলাকার বাসিন্দা হাসুমইয়ার জানান, রাথিদাউংয়ের মুসলিমপ্রধান কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা বাড়ি থেকে বের হতেও ভয় পাচ্ছে।
    রাজ্যটিতে নতুন করে সেনা মোতায়েন করার বিষয়ে রাখাইনে নিয়োজিত দুই সামরিক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, গত সপ্তাহে মংডু শহরের কাছে একটি পর্বতে ৭ বৌদ্ধের মৃতদেহ পাওয়ার পর নিরাপত্তা কঠোর করতে সহায়ক হিসেবে সেনাবাহিনী রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে সেনা পাঠিয়েছে। অপর দিকে অন্য এক সামরিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সেনাবাহিনী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বুথিডং, রাথিদাউং এবং মংডুসহ কয়েকটি শহরে কয়েক ব্যাটালিয়নে প্রায় ৫০০ সেনা মোতায়েন করেছে।
    সেনা মোতায়েনের সাফাই দিয়ে রাজ্যটির পুলিশ প্রধান কর্নেল সেইন লুইন বলেন, ‘আমাদেরকে নিরাপত্তা অভিযান বাড়াতে হবে। কারণ, নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বিদ্রোহীদের হাতে কয়েকজন মুসলিম এবং বৌদ্ধ নিহত হয়েছে।’

    ReplyDelete
  31. সম্প্রতি মুখোশধারী আততায়ীদের হাতে অনেক গ্রামবাসীর অপহরণ ও নিহত হয়েছে মন্তব্য করে দেশটির সীমান্তরক্ষী জানান, ‘মুসলিম বিদ্রোহীরা বনের মধ্যে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। তারা সরকারের হয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের মেরে ফেলেছে। তাই দুর্গম এলাকায় অন্য নৃগোষ্ঠীর লোকদের সুরক্ষার জন্য সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।’
    সরকারের উচিত রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যকলাপ পরিমিত রাখা মন্তব্য করে জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংঘি লি গত শুক্রবার বলেন, সহিংসতাপ্রবণ রাখাইনে নতুন করে সেনা মোতায়েন করা অত্যন্ত উদ্বেগের।
    তবে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে দেশটির সামরিক মুখপাত্র বা মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সুচি কেউই কোনো মন্তব্য করেনি।
    নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কায় বাংলাদেশ, বিশেষজ্ঞরা যা বললেন
    আয়তনে বিশ্বের ৯১ তম হয়েও জনসংখ্যায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। দরিদ্র ও জনবহুল বাংলাদেশে ইতোমধ্যে সব মিলিয়ে ২০ লাখের মতো (বেসরকারি হিসাব) শরণার্থী বহন করছে যা পৃথিবীর শীর্ষ শরণার্থী বহনকারী দেশগুলোর একটি। এরই মধ্যে রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সেনা মোতায়েনের খবরে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, সেখানে সেনা নির্যাতনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গারা সীমানা অতিক্রম করে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশের ঢল নামবে।
    রাখাইনে সেনা মোতায়েনের খবরটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের মন্তব্য করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শামছুল আলম প্রিয়.কম’কে বলেন, ‘নির্যাতন শুরু হলেই বাংলাদেশে ব্যাপক হারে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটবে। তাই জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিৎ এখনই দেশটিকে সতর্ক করা এবং অনাকাঙ্খিত যে কোনো ঘটনার জন্য দেশটির বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এতে সেনা অভিযান দীর্ঘায়িত হওয়া থেকে দেশটিকে বিরত রাখা সম্ভব হবে’।
    সেনা নির্যাতনে বাধ্য হয়ে বাংলাদেশমুখী নৌকা বোঝাই রোহিঙ্গা শরনার্থী। ফাইল ছবি

    ReplyDelete
  32. সেনা নির্যাতনে বাধ্য হয়ে বাংলাদেশমুখী নৌকা বোঝাই রোহিঙ্গা শরণার্থী। ফাইল ছবি
    সেনা অভিযানে বাংলাদেশমুখী রোহিঙ্গা জনস্রোত ঠেকাতে বাংলাদেশ এখনই সতর্কতামূলক উদ্যোগ নিতে পারে জানিয়ে সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হুমায়ুন কবির প্রিয়.কম’কে বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের আশঙ্কার কথা দ্বি-পাক্ষিকভাবে মিয়ানমারকে জানাতে পারি। তাদেরকে এটা বলে সতর্ক করতে পারি যে, আমরা কোনো ভাবেই নতুন করে শরণার্থী গ্রহণে প্রস্তুত নই। অতএব তারা যেন এমন কোনো পদক্ষেপ না নেয় যেন রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে ’।
    বর্ষীয়ান এ সাবেক কূটনৈতিক আরও বলেন, ‘প্রয়োজনে আমরা একই সাথে আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র, আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠন যেমন আসিয়ান, ওআইসি বা জাতিসংঘের শরণার্থী বিয়ষক সংস্থাকে বিষয়টি অবহিত করতে পারি যেন তারা দেশটিকে চাপ দিতে পারে। কেননা মিয়ানমার সেনা বাহিনীর এমন অভিযান বাংলাদেশের ওপর শরণার্থীর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করা ছাড়াও এ অঞ্চলকে সন্ত্রাসবাদী অপতৎপরতার দিকে ঠেলে দিতে পারে’।
    এদিকে সেনা নির্যাতনের মুখে আবারও ব্যাপক হারে রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে পারে এমন আশঙ্কায় সীমান্তে নজরদারি ও টহল জোরদার করেছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি।
    টেকনাফে বিজিবি-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম আরিফুল ইসলাম বলেছেন- সীমান্তের ওপারে রাখাইনে সেনা মোতায়েন করার খবর আমরা অবহিত হয়েছি। তারা জানিয়েছে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য সেনা সদস্য বাড়ানো হয়েছে। তার পরও সীমান্তের কাছাকাছি এভাবে সেনা সমাবেশ বাড়ানোর ঘটনায় আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রতিবাদ জানিয়েছি। তবে রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের কারণে আবার যেন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ না ঘটে, সে ব্যাপারে বিজিবি সতর্ক রয়েছে। বিভিন্ন পয়েন্টে বিজিবির টহল এবং নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

    ReplyDelete
  33. এদিকে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি অস্বীকার করে মেজর আরিফুল ইসলাম আরও বলেন, গত অক্টোবরের পর যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল সে তুলনায় এখনকার পরিস্থিতি ভালো। কখনো কখনো অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা হলে তা পুশব্যাক করা হচ্ছে।
    তবে টেকনাফের লেদা অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের সভাপতি দুদু মিয়া গতকাল সন্ধ্যায় জানান, গত তিন দিনে রাখাইন থেকে অন্তত ৫০ পরিবারের প্রায় দেড় শতাধিক রোহিঙ্গা টেকনাফ পৌঁছেছে। এরা শিবির ও আশপাশের গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে।
    এছাড়া উখিয়ার কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের সভাপতি আবু সিদ্দিক জানান, ওই শিবিরে গত দুই দিনে আশ্রয় নিয়েছে নতুন আসা প্রায় ৫০ জন রোহিঙ্গা।
    *** বর্তমান জমিদার এবঙ পরিচালনা পর্ষদ এই রাখাইন জায়গার। শিয়া মুসলমান সব রাখাইন।


    ReplyDelete
  34. দেশ বাচানোর উপায় এবঙ করনীয় সমূহ:
    চীনের তৈরী বোমা, ফোটানো, আগ্নীয় অস্ত্র , ব্যবহার করা হয়। দেশের ভিতর প্রায় ৪ কোটি চাকমা রহিয়াছে। ১৯৭১ সালের রাজাকার চাকমা ১৯৭১ সালের ঘাতক জুলফিকার আলী ভুট্টো হোসেন মোহাম্মাদ এরশাদ। এবঙ এরশাদ হলো সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান চাকমাদের প্রধান । ১৯৭১ সালে সুন্নীদের হত্যা করে তাদের ঘর-বাড়ি দখল করে আছে চাকমা মহিষাবান পূর্ব মন্ডল পাড়া গ্রামে এরশাদ মন্তেজার ডাক্তার নামে চাকুরী করতো পিজি হাসপাতালে। ১৯৭১ সালের রাজাকার কোন ভোটের প্রার্থী হতে পারবে না । বঙ্গ-বন্ধু আইন পাশ করা । ১৯৭১ সালের লাদেন বাহিনী প্রধান এরশাদ হত্যা করল ৩০ লক্ষ নিরহ বাঙালী। চাকমার এই নেতা ইসলামাবাদের সেনা বাহিনীর প্রধান ছিল। ১৯৭১ সালের ৩০ লক্ষ বাংলাদেশীদের হত্যার মধ্যে দিয়ে বাঙলাদেশে প্রবেশ করে । সেৌদিতে মেজর জিয়া নামে ৫ বছর জেল খাটে। বাঙলাদেশের জমিদার বাড়ী রঙপুর ১৯৭১ সালের প্রধান মন্ত্রী মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহর পুরা পরিবার কিডনাফ করে হোসেন মোহাম্মাদ এরশাদ। আজো পর্যন্ত উনার মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ পরিবার জিম্মি আছে । চাকমা-বার্মা পাকিস্থানী (বাঙলাভাষী)দের পাটি হলো-বিএনপি জামায়াত শিবির । যা এরশাদ জিয়া হয়ে তৈরী করে । জাতীয়পাটি তৈরী করে সব বামপন্থি পাটি মালিক এরশাদ এবঙ উনার লোকজন বার্মা, পাকিস্থানীদের। তাহারা পারদেশিক আইনের লোক/ হিন্দু ল মানে চলে । কিন্তু বাঙলাদেশে জমিদারী আইন বা সুন্নী আইন পন্ডিত জহর লাল নিহারুর তৈরী। চাকমাদের অবৈধ ভাবে বসবাসের জন্য বাঙলাদেশ গরীব। বাঙলাদেশের আউয়ামীলীগ ছাড়া সব পাটি বামপন্থি চাকমাদের তৈরী। আউয়ামীলীগ দল/পাটি হলো বগুড়ার নবাবদের বা ডানপন্থী দল/ পাটি। বাঙলাদেশের স্থায়ী লোকদের তৈরী

    ReplyDelete
  35. বগুড়ার নবাব পরিবার বাঙলাদেশের জমিদার / স্তানীয় সরকার যা কখনো পরিবর্তন হয় না। বগুড়ার নবাব পরিবার হলো কিঙস আব্দুল আজিজের পরিবারের লোক নবির বঙশধর। বগুড়ার নবাব পরিবার পৃথিবীর সব দেশের জমিদার / স্থানীয় সরকার আর যে দেশের যে জমিদার উনার নামে পৃথিবীর সব দেশের জমিদারী থাকে নামে। দেশ গরীব হউয়ার কারণ একটাই দেশে কোন Government নেই স্থানীয় বা জমিদার নেই কিঙস আব্দুল আজিজের বঙশধরেরা কিঙস সালমান আছে অস্থায়ী হিসাবে এখানে লাগবে নবাব মিছির জমিদারের বঙশধরেরা উনার নাতীরা। কিঙস সালমান বাঙলাদেশের জমি বিক্রয় করতে পারবে না । বাঙলাদেশের জমি বিক্রয় হয় না । কিন্তু জমিদার বাঙলাদেশের জমি বিক্রয় করতে পারবে । পুরা বাঙলাদেশের জমি নবাব মিছির জমিদারের নামে রেকর্ড উনী স্থানীয় সরকার ছিলেন। এখানে সিভিল মামলার রায় হবে নবাব মিছির জমিদার যাকে জমি দিয়েছে তার দিকে অবশ্যই উনী সুন্নী মুসলমান হতে হবে অন্যথায় দলিল লাগবে । সঙসদ বসিলে জমিদার উপস্থিত থাকতে হবে জমিদারউলাদেশ । যা আইন পাস হলো মাননীয় স্পিকার জমিদারদের কাছে দিতে হবে সে কাজ করবে । জমিদারের টাকা দিয়ে কাজ হবে । (১) যে পাটি বা দল ভোটে পাস করবে সেই পাটির এম.পি মন্ত্রী সম্মানী ভাতা পাইবে জমিদার হইতে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর টাকা / চেক আসলে বেস্কিকো কোম্পানী হতে আসিবে এটা জমিদারদের অফিস লিমিটেড হেড অফিস । আর প্রাইভেট কোম্পানীর হেড অফিস সিটি হার্ড বিল্ডিঙ । কিঙস আব্দুল আজিজের পরিবারের লোক ছাড়া পৃথিবীর কোথাউ জমিদার নেই। জমিদার উলা দেশ ছাড়া সব পারদেশিক আইনের দেশ । সেখানটাই জমিদার সেখানেই বগুড়ার নবাব পরিবার বা কিঙস আব্দুল আজিজের পরিবারের লোক । জমিদার ছাড়া কোর্ট চলবে না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সরকার প্রশাসন থানা নিয়ে আর জমিদার বা

    ReplyDelete
  36. স্থানীয় সরকার কোর্ট নিয়ে জমিদার চাইলে সরকার প্রশাসনকে যে কোন সময় স্থগিত করতে পারবেন । জমিদার যে কোন সময় এন্টারপোল মামলা দিয়ে অভিবাসী চাকমাদের বাহির করতে পারবেন । আমেরিকায়/ সেৌদিতে যখন সঙসদ বসিবে তখন অবশ্যই বাঙলাদেশের জমিদারকে উপস্থিত থাকতে হবে । দেশের সব সমস্যার কথা জানাতে হবে। সব দেশের জমিদারই তো উপস্থিত থাকে । সেখানই জমিদার পোষাক গ্রাউন্ড দেয়া হয়। বার্মা পাকিস্থানী হিন্দু ল দিয়ে চলে । বাঙলাদেশে হিন্দু ল চলিবে না । শিয়া আইন চলবে না তাহারা হিন্দু ল দিয়ে চলে। বাঙলাদেশে জমিদারী আইন চলে বা সুন্নী আইন চলে যা পন্ডিত জহর লাল নিহারুর আইন । জমিদার উয়ালা দেশ কখনো গরীব হয় না । জমিদার চাইলে দেশ ধনী অথবা গরীব বানাতে পারবে । বার্মা পাকিস্তান জমিদার উয়ালাদেশ নহে । পারদেশিক সরকার স্থানীয় সরকার নেই বার্মার লোকেরা বাঙলাদেশের এম.পি / মন্ত্রী হতে পারবে না । বাঙলাদেশের শিয়া মুসলাম হলো চাকমা জাতি, সাউতাল, উপজাতি ধর্মে হিন্দু বাঙলাদেশের শিয়া মুসলমান হয়ে চলে । বার্মা দেশটির শতকরা ৩০% লোক পাগল । তারা কোন কাপড় পড়ে না মারামারি ছাড়া কিছুই বোঝে না । অধিকাঙশ এই পাগল লোক গুলো বাঙলাদেশের এম/পি মন্ত্রী হয় । এরা যেখানে থাকে সেইখানেই ক্ষতি করে সেই কারনে বাঙলাদেশ গরীব হচ্ছে । বাঙলাদেশের বর্তমানে জীবিকার প্রধান উপায় হলো চাকমাদের দেহ ব্যবসা এবঙ জাল টাকার ব্যবসা করে থাকে। ঢাকার প্রতিটি বিল্ডিঙ এ দেহ ব্যবসা চলে। উসিদের জানিয়ে দেহ ব্যবসা চলে । তাহারা টেকেল দেয়া হয় । বার্মারা বাঙলাদেশী আইন মানে না । সরকারকে কর দেয় না । এই বসবাসরত ৪ (চার কোটি) লোকদের মাঝে বাঙলাদেশী জাল টাকা চলে তা দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় বাজার করতে পারে। এই অন্য কাহারো কাছে যাবে না । গ্রেটার নোয়াখালী, গ্রেটার বরিশাল, গ্রেটার ফরিদপুর, গ্রেটার খুলনা ,

    ReplyDelete
  37. গ্রেটার যশোর ত্রিপুরা রাজ্য আসাম, ইত্যাদি বিহার প্রদেশ ইন্ডিয়ার ২৫তম প্রদেশ বিহার বাঙলাদেশ নয়। এই এলাকার মামলা গুলো জজ কোর্টে সারতে হবে উচ্চ আদালত হলে কলকাতায় করার জন্য আহবান করা হলো। তাদের ঢাকা সুপ্রীম রায় দিলে সব মামলার ক্ষেত্রে মারামারি/ মার্ডার হয়ে থাকে। ইন্ডিয়ান পুলিশ বাঙলাদেশী পুলিশকে ধরে নিয়ে যায়। আর জিঙগাস করে কে বেতন দেয়। বিহার ১৯৭১ সালে ধবঙস করে দেয় বার্মা পাকিস্থানীরা বর্তমানে অধিকাঙশ বিহারে বাস করে।
    ধন্যবাদান্তে,
    হাজী মো: লুত্ফর রহমান
    পেশা- জমিদার
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    তাতীলীগ ঢাকা মহানগর (দক্ষিন )
    ২৩-বঙ্গ-বন্ধু এভিনিউ, ঢাকা।

    ReplyDelete
  38. সঙসদে বিল পাশ প্রসংগে।

    বিভিন্ন কাজের হ্যা করা বিল পাশ করা হয় । সেই বিল হিসাবে মোটের উপর ২৬৬ কোটি বিল পাশ করা হয়েছে বাঙলাদেশ সঙসদে । এই টাকা খাত থেকে বিভিন্ন বিভাগ থেকে সঙগ্রহ করতে প্রায় ২ বছর লাগবে । বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে এই টাকা নিলে দেশের ক্ষতি হতো না। যখন কোন বিল সঙসদে পাশ করে তখন অর্থ মন্ত্রী কারো থেকে টাকা নেয় না । উনারা টাকা তৈরী করে যা বাঙলাদেশের পন্য দ্রব্যের দাম বেড়ে গরীব মানুষের জীবিকা নির্ভর করা কঠিণ হয়ে যায়। জিনিষ পত্রের দাম বেড়ে যায়। ২৬৬ কোটি টাকা ৩০০ এম.পি মন্ত্রীর মধ্যে ভাগ করে নেয় । কিছু কাজের কাবিখা দেখায়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে। অর্ধেক টাকা কাজ করেন না । এই জন্য এম.পি / মন্ত্রী বাঙলাদেশী স্থানী লোক লাগে বা নিয়ে হয়। সুন্নী মুসলমান বাঙলী লোত এম/পি মন্ত্রী হাউয়া দরকার দেশের জন্য । অর্থ মন্ত্রীর কোন সেকশন থেকে টাকা লউয়ার কথা শোনা যায় না । বেস্কিকো অথবা বাঙলাদেশ ব্যাঙক, সোনালী ব্যাঙক অথবা বিআরটিএ থেকে উনারা টাকা বানিয়ে নেয় । তাহলে যে বার বিল সঙসদে পাশ হবে সেই বারেই টাকা বানানো হয় সরকারী ভাবে তাহলে দেশের জন্য হুমকী স্বরুপ । অর্থ অভাবে গরীব লোক মারা যাবে । ভ্যাট দিয়ে ২% ক্ষতি পুরণ হবে ।

    নিবেদনে,
    হাজী মো: লুত্ফর রহমান
    পেশা- জমিদার
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    তাতীলীগ ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ)
    ২৩ বঙ্গ-বন্ধু এভিনিউ, গুলিস্থান ঢাকা-১০০০।

    ReplyDelete
  39. হাজী মোঃ লুৎফর রহমান (জমিদার)
    01968-986417
    মুরগী টোলা পুলিশ বক্স এর সামনে গলি যমুনা ব্যাংকের পাশে
    মা-মঞ্জিল ---- গেইট এ লেখা গেন্ডারিয়া (থানা ফোন ঃ 7453294)
    মেম্বার ভিলা
    119/1/এ, ডিষ্ট্রিলারী রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা-1204। এই গলিতে থাকি। চার বিল্ডিং পর ।৭ তলা বিল্ডিং এর ৫ম তলায় থাকি। সদরঘাট জজ কোট এলাকা।
    সদর ঘাট, ঢাকা জজ কোট,
    ফুজি কালার এর গলিতে কাজ করি।

    ReplyDelete

AddThis